মাওলানা আবদুর রাজ্জাক ॥ শেষ কিস্তি ॥কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, “চন্দ্রের জন্য আমি বিভিন্ন মনজিল নির্ধারণ করেছি। অবশেষে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়। সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে।”...
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক ॥ চার ॥তারপর চিন্তা-গবেষণা করে এই তাৎপর্য আবিষ্কারে সমর্থ হয়েছে যে, গোটা এই বিশ্ব-সৃষ্টি নিরর্থক নয় বরং এগুলো সবই বিশ্ব¯্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অসীম কুদরত ও হিকমতেরই প্রকৃত প্রমাণ। রাসূলে করিম (সা.) ইরশাদ করেন “কিয়ামতের দিবসে একজন ঘোষণাকারী...
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক॥ তিন ॥বুদ্ধিমান তারাই যারা ঈমান গ্রহণ করে এবং সর্বক্ষণ আল্লাহকে স্মরণ করেএ বিষয়টি ছিল লক্ষণীয় যে, বুদ্ধিমান বলতে কাদেরকে বুঝায়? কারণ, সমগ্র বিশ্বে প্রতিটি মানুষই বুদ্ধিমান হওয়ার দাবিদার। কোন একজন একান্ত নির্বোধ ব্যক্তিও নিজেকে নির্বোধ বলে স্বীকার...
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক ॥ দুই ॥গবেষণা কেন করবে?মহান আল্লাহতায়ালার মা’রিফাত লাভের জন্যদৃশ্যমান এ বিশ্ব জগৎ মহান আল্লাহতায়ালারই সৃষ্টি। তিনি আপন শক্তি প্রদর্শনের নিমিত্তে সৃষ্টি করেছেন এ নভম-ল ও ভূ-ম-ল। যারা জ্ঞানী-বুদ্ধিমান তারা এ সৃষ্টি নিয়ে গবেষণা করে। আল্লাহতায়ালার পরিচয় ও মা’রিফাত...
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক ॥ এক ॥মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত তথা সৃষ্টির সেরা জীব। চিন্তা-গবেষণার মহান দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মানুষকে। চিন্তা-গবেষণার যোগ্যতা হিসেবে দেয়া হয়েছে বিবেক ও জ্ঞানের শ্রেষ্ঠত্ব। তাদেরকে সে জ্ঞান ও বিবেক খাটিয়ে স্বীয় জীবনের কল্যাণের পথ উন্মোচন করতে চিন্তা-গবেষণার তাগিদ...